ডীপ লারনিং- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আধুনিকতম উপহার

যারা কম্পিউটার বিজ্ঞানের নিত্য নতুন আবিষ্কার সম্পর্কে ধারণা রাখেন তারা সবাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা Artificial Intelligence সম্পর্কে জানেন। এমনকি যারা কম্পিউটার বিজ্ঞান সম্পর্কে কোনও ধারণাই রাখেননা তাদেরও অনেকেই সায়েন্সফিকশন মুভির কল্যাণে এটা সম্পর্কে জানেন। এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়টার একটা অংশ হল মেশিন লার্নিং (বাংলায় কি আমরা একে “যান্ত্রিক শিক্ষা” বলতে পারি? কিন্তু আমার কাছে মেশিনলার্নিং টাই ভালো শোনায়)। মেশিন লার্নিং ফিল্ডটা নিয়ে যারা নাড়াচাড়া করেন তাঁদের মাথা ঘামানোর প্রধান বিষয়বস্তু হোল এমন একটা কম্পিউটার প্রোগ্রাম বানানো যা কিনা নিজে নিজেই কোন কিছু শিখে নিতে পারে। এই মেশিন লার্নিং ফিল্ডে ইদানীং একটা বড় (আবিষ্কারের) বিপ্লব ঘটে চলেছে। একে বলা হচ্ছে ডীপ লার্নিং। এই আবিষ্কারের ফলে কম্পিউটারের বুদ্ধিমত্তা মানুষের আরেকটু কাছাকাছি এসে গেল। কি এই ডীপ লার্নিং? আর এর প্রভাবটা কি হতে পারে ভবিষ্যতে? এটা নিয়েই আমার এই লেখা।

উদাহরণঃ

ডীপ লার্নিং নিয়ে ডীপ চিন্তা করার আগে আসুন আমরা দেখে নেই ইতোমধ্যে ডীপ লার্নিং কি কি অসাধ্য সাধন করে ফেলেছে।

ক\ নিজে নিজে ভিডিও গেম খেলতে শেখা

খ\ খুবই “কঠিন” বলে পরিচিত কিছু সমস্যার চমকপ্রদ সমাধান

গ\ আই কিউ টেস্টে মানুষকেও ছাড়িয়ে যাওয়া

কেন অতীতে পারতো না / এগুলো কেন কঠিন সমস্যা?

ক। কম্পিউটার যেভাবে শেখে — ফিচার

খ|

ভবিষ্যৎঃ

গুগলের গরিলা সমস্যা